যদি কেউ শত্রুর কারণে অধর্য্য হয়ে পড়েন। অথবা নিজের বাঁচা মুসকিল হয়ে পড়ে এমন্ত অবস্থায় এই বিদ্যা অত্যান্ত ফলপ্রদ। মন্ত্রঃ “ওঁ নমো হাথ ফাউড়ী কাঁধে মারা, ভ্যায়রু বীর মশানে খড়া। লোহে কী ধনী বজ্র কা বান, বেগলা মারে তো দেবী কালকা কী আল। গুরু কী শক্তি মেরী ভক্তি, ফুরো মন্ত্র ঈশ্বরী বাচা, সত্যনাম আদেশ গুরু কা।।” বিধিঃ তান্ত্রিক উপাচারে গ্রহন বা দীপান্বিতা আমাবস্যার দিন উপরোক্ত মন্ত্র দশ হাজার বার জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধি হয়। এরপর, দীপান্বিতা রাত্রিতে চৌকী পেতে প্রদীপ জ্বালাবে, গুগুলের ধুনা দেবে, পরে কিছু মাষকালাই নিয়ে উক্ত মন্ত্রে 108 বার অভিমন্ত্রিত করে ১০৮ বার প্রদীপের শিখায় ছুড়ে ছুড়ে মারবে। প্রথমে ১০৮ বার মারবে পরে আবার ১২ বার মারবে পরে একটি কাল কুকুরের রক্তে মাষকালাই ছড়িয়ে ছাইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে রাখবে। তা থেকে তিনটি মাষকালাই নিয়ে তার উপর মন্ত্র পড়ে শত্রুর দেহে নিক্ষেপ করলে সেই ব্যক্তির মৃত্যু অনিবার্য। নোটঃ অন্যায় ভাবে মন্ত্র প্রয়োগ নিশেধ। তৈরালক্ষী তান্ত্রিক মৌসুম। মোবাঃ 01795850700
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন